প্রশান্তি ডেক্স॥ ইতিহাস কথা বলে বাংলার বুকে সর্বপ্রথম নবাবের আমলে মীর কাশেম থেকে মীর জাফরের নাম লেখা হয় এর পর বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ জন্ম হওয়ার পর খুনী মোস্তাক ও বেঈমান খুনী জিয়া মীর জাফরের খাতায় নাম লেখায়। জিয়া পরিবার নামটি যেমন ভয়ংকর এবং ভাইরাস ঠিক তেমনি করে মীর জাফরের বংশবিস্তার খালেদা ও তার পুত্র তারেক জিয়া এরা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের এক মারাত্মক ক্ষতিকর রোগের নাম ক্যানসার । ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগষ্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে এক মারাত্মক ক্ষতিকর রোগে পরিণত করছিল ইতিহাস তার স্বাক্ষী । আমাদের পাড়া মহল্লা সহ সমগ্র বিশ্ব সবাই জানে এবং চিনে দুর্নীতির বড় পুত্রকে; সে আর কেউ নয়, এক একজন; একেক নামে তাকে অভিহিত করে ডাকে, বিশ্ব বিখ্যাত এক চোর যার নাম দুর্নীতির বড় পুত্র তারেক জিয়া।
আজ দেখুন এই দুর্নীতিবাজ তারেক হাওয়া ভবন থেকে টাকা পাচার করে সিঙ্গাপুর, ডুবাই, মালেশিয়া ও লন্ডনে বিশাল অট্রালিকা সপিংমল করে ক্ষান্ত হন নাই; তারপর অবৈধ অস্ত্র ব্যবসা থেকে শুরু করে এমন কোনো অপরাধ জগৎ নেই যে তার অজানা।
এমনকি অসহায় দারিদ্র নিরীহ মানুষকে বানিয়েছে সন্ত্রাসী । আজ আমরা সকলে সমসুরে একসাথে বলতে চাই এই রোগাক্রান্ত ভাইরাস ও ক্যানসার জিয়া পরিবারকে আমরা যে যেখানে আছি নিন্দা ও ঘৃণা জানায় শত সহস্র অজুত লক্ষ বারবার প্রতিদিন । ছিঃ খালেদা ছিঃ!! তারেক তোমরাই পারো তোমরাই পারবে এই বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানাতে । তাই এই বাংলাদেশকে সুস্থ রাখতে হলে এই ভয়ংকর ভাইরাস দুর্নীতিবাজদের চিরতরে উৎক্ষাৎ করতে হবে এইটা বাংলার মেহনতি খেটে খাওয়া শ্রমিক সহ সর্বস্তরের মানুষের প্রানের দাবি । আজ যারা এই স্বপ্নের সোনার বাংলা নিয়ে ষরযন্ত্রে লিপ্তথাকে তাদেরকে কি করা উচিৎ এই প্রশ্ন সমগ্র বাঙালি জাতির কাছে ছেড়ে দিলাম ????
পৃথিবীর সমস্ত আইনে রহিয়াছে দেশদ্রোহীদের শাস্তি একমাত্র মৃত্যুদন্ড !! আমরা বাঙ্গালি আমাদের ইতিহাস জানতে হবে তাই আজ আপনাদের মাঝে আমি এই দেশদ্রোহী দুর্নীতির বড় পুত্রের কিছু কথা তুলে ধরতে চাই কারন ইতিহাস জানতে হবে, ইতিহাস আমাদের শিক্ষা দেয়, সর্বপরি আমরা বাঙালি ।
ইতিহাস কথা বলে : মর্নিং সজ দা ডে এর মতো ছোটকাল থেকেই তারেকের মা ছেলের বড় চোর হয়ার লক্ষণ দেখেছিলেন। তাই ছেলেকে নিয়ে আসেন রাজনীতিতে এবং বানিয়ে দেন বিশ্বচোর। সেন্ট জোসেফ স্কুলে তারেক কে ভর্তি করানো হলে সে বারবার ফেল করে। এক এক টি ক্লাসে তারেক অনার্স দিতে থাকলে স্কুল কর্তৃপক্ষ তারেক কে বহিষ্কার করে। এভাবেই শুরু হয় আজকের এই চোরের শিক্ষা জীবন।
পড়ালেখায় শেষের দিকে এক নাম্বার থাকায় মা খালেদা অর্ধশিক্ষিত ছেলেকে নিয়ে আসেন দলের নেতৃত্বে, এবং বানাতে থাকেন একের পর এক দুর্নীতির কালো পাহাড়। বিশেষ করে ২০০১ সালে বিএনপি জামাত জোট ক্ষমতায় আসলে তারেক হয়ে উঠে বেপরুয়া রাজনীতির গডফাদার।
তারেক রহমানের অপ্রকাশ্য সম্পদ রূপকথার গল্পকে হার মানায়। মালয়েশিয়া, দক্ষিন আফ্রিকা, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড ও থাইল্যান্ড এ তারেক হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে। নামে বেনামে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ সহ বিভিন্য দেশে বাড়ি রয়েছে এই চোরের। তার অবৈধ সম্পদের উৎস চাদাবাজি, দুর্নীতি এবং কমিশন!
আল আমিন কনস্ট্রাকসনের মালিক আমিন আহমেদ ভূঁইয়ার কাছ থেকে এক কোটি টাকা চাদা নেয়ায় মামলা হয় তারেকের বিরোধ্যে, ২০০৩ সালে ফোর স্ট্রোক সিয়েনজি বিশ্ববাজারের চেয়ে অনেক বেশি দামে বাংলাদেশে এনে কমিশন খান তারেক। একই সময়ে বন্ধু গিয়াস উদ্দিন মামুনের মাধ্যমে খাম্বা লিমিটেড করে কোটি কোটি টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে হাতিয়ে নেয়, বিমানকে পঙ্গু করে দেয় তারেক রহমানের লুটপাট।
লুতফুর জামান বাবর ছিলেন জিয়া পুত্রের ডান হাত, বসুন্ধরা সাব্বির হত্যাকান্ড থেকে বাঁচাতে ওই গ্রুপের মালিকের ছেলের কাছ থেকে ওরা নেয় ১০০ কোটি টাকা! তারেকের দুর্নীতি ছিলো সর্বগ্রাসী, রাজধানীর অদূরে রূপগঞ্জ উপজেলার তারাব পৌরসভায় তারেক অবৈধ ভাবে জমি দখল করে গড়ে তুলে বিএনপি পল্লী। বগুড়ার লালুর চম্পা মহল ছিলো তারেকের আরেক দুর্নীতির আখড়া। লালু ও তারেকের দুর্নীতিতে অস্থির হয়ে পড়েছিলো বগুড়াবাসী।
এভাবেই রাষ্ট্র ক্ষমতাকে কুক্ষীগত করে তারেক হয়ে উঠেছিলেন দুর্নীতির প্রতিক, মিষ্টার ১০ পার্সেন্ট !! দুর্নীতির মাপকাঠিতে ডেসটিনির মালিক তারেক রহমানের কাছে মাত্র জন্ম নেয়া শিশু, হলমার্ক হলো মাত্র হাটতে শেখা বালক আর শেয়ার বাজার হলো সদ্য যুবক!!
চোর তারেক কে কখনো পেলে খুব জিঙ্গেস করার খায়েশ, এক জীবনে তার কতো টাকা লাগে? এতো টাকা দিয়ে সে কি করে? পরকালে টাকা নেয়ার কোনো পথ কি সে পেয়েছে? কিংবা আল্লাহর দরবারে গিয়েই বা এই কুলাঙ্গার কীভাবে মুখ দেখাবে? আমি আন্তরিকভাবেই চাই এই কুখ্যাত চোর যেন আখেরাতের আগেই দুনিয়াতে শাস্তি পেয়ে যায় এবং সব চোরদের জন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে।
২০০৫ সাল, ৮ মে। বিএনপি-জামাত জোট ক্ষমতায়। জ্বালানি উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান প্রচন্ড ব্যস্ত। মিডিয়ার সব ক্যামেরা তাঁর দিকে। মাহমুদুর রহমান ঘোষণা দিলেন, টাটা বাংলাদেশে ৩ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। এটা হবে, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় বিদেশি বিনিয়োগ। টাটা এখানে সার কারখানা করবে, ইস্পাত কারখানা করবে। বাংলাদেশ নির্ধারিত মূল্যে ২৫ বছরের জন্য নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ করবে। টাটা প্রতিনিধি দলের সঙ্গে উচ্ছ্বসিত জ্বালানি উপদেষ্টা। টাটার প্রতিনিধিরাও উচ্ছ্বসিত। প্রাথমিক এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা চলল। গ্যাসের মূল্য নিয়ে চলল দরকষাকষি। টাটা বিকল্প প্রস্তাব দিল।
৩ দশমিক ১০ মার্কিন ডলার প্রতি ঘনফুট গ্যাসের দাম নির্ধারিত হলো সার কারখানা প্রকল্পের জন্য। আর ২ দশমিক ৬০ মার্কিন ডলার স্টিল কারখানার জন্য। সংশোধিত প্রস্তাবে টাটা বাংলাদেশ সরকারকে ১০ শতাংশ মালিকানা দেবারও প্রস্তাব করল। আলোচনা চূড়ান্ত ধাপে পৌঁছাল। জ্বালানি উপদেষ্টা ঘোষণা করলেন অক্টোবরের মধ্যে তারা সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করবেন।
এর মধ্যে খবর এলো, তারেক রহমান টাটার উচ্চপদস্থ প্রতিনিধিদের সঙ্গে একান্তে বৈঠক করতে চান। টাটা খুশিই হলো। তারেকের ইচ্ছা বৈঠক করবেন ভারতে। টাটার তখন সর্বোচ্চ কর্তা রতন টাটা। রতন টাটা আনুষ্ঠানিক ভাবে আমন্ত্রণ জানালেন তারেক রহমানকে। তারেক রহমান আমন্ত্রণ পত্র ছুড়ে দিলেন। তিনি জানালেন তিনি একা যাবেন না, তাঁর সঙ্গে যাবেন গিয়াসউদ্দিন আল মামুন এবং সিলভার সেলিম। টাটার মধ্যস্থতাকারীদের চোখ চড়কগাছ। এরা কারা? ঢাকায় ভারতীয় দুতাবাসের দ্বারস্থ হলেন টাটা। ভারতীয় দূতাবাস জানাল, এরা তারেকের ব্যবসায়িক পার্টনার। টাটা তিনজনকে নিমন্ত্রণ পাঠালেন। তিনজন গেলেন। টাটার সদর দপ্তরে। রতন টাটা তাঁদের অভ্যর্থনা জানালেন। টাটার সর্বশেষ প্রস্তাবের ওপর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন হলো। কথাবার্তা চলল কিছুক্ষণ। তারেক একপর্যায়ে জানালেন, তিনি একান্তে রতন টাটার সঙ্গে কথা বলতে চান। একান্তে কথা বলার সময় তারেকের পাশ থেকে গিয়াসউদ্দিন আল মামুন সরাসরি প্রশ্ন করলেন আমাদের কমিশন কত? রতন টাটা প্রথমে বুঝতে পারলেন না। তাঁকে এবার আরও স্পষ্ট করা হলো। রতন টাটা মনে করলেন তরুণরা বোধহয় তাঁর সঙ্গে রসিকতা করছে। কিন্তু কিছুক্ষণ পর তাঁর ভুল ভাঙল। রতন টাটা বললেন, এ ধরনের কমিশন দেওয়ার কোনো সিস্টেম টাটার নেই। তিনি বললেন, টাটার বিস্তৃতি বিশ্বব্যাপী। সর্বত্রই টাটা তার সুনাম নিয়ে কাজ করে। ঘুষ বা কমিশন টাটার রীতিবিরুদ্ধ।
তারেক নাছোড়বান্দা। বললেন, বাংলাদেশ সরকারকে ১০ শতাংশ মালিকানা দেওয়া হচ্ছে কিসের ভিত্তিতে? রতন টাটা জানালেন এটি ইকুইটি পারটিসিপেশন। বিদেশি বিনিয়োগের জন্য এটা অপরিহার্য শর্ত। তারেক দাবি করলেন ওই ১০ শতাংশ গিয়াসউদ্দিন মামুনের ওয়ান লিমিটেডের নামে দিতে হবে। রতন টাটা ঝানু ব্যবসায়ী, বুঝলেন এরা বাংলাদেশের ক্যানসার। বুঝতে চাইলেন এদের দুর্নীতির গভীরতা কতটুকু। চেয়ার থেকে উঠে কফি নিলেন। কফিতে চুমুক দিয়েই অন্য খেলায় মেতে উঠলেন রতন টাটা। জানতে চাইলেন, তোমাদের ডিমান্ড কী, অ্যাট এ গো তোমরা কত চাও? মামুন বললেন ২০০ কোটি ডলার এখন ১০০ কোটি আর নির্বাচনের সময় ১০০ কোটি ডলার।
রতন টাটা জানতে চাইলেন কীভাবে নেবে? মামুন জানাল, আমাদের বিদেশে অ্যাকাউন্ট আছে, সেখানে। রতন টাটার মাথায় তখন খুন চেপেছে, তিনি জানতে চাইলেন কোন দেশে? মামুন বললেন ‘দুবাই, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া’। রতন টাটা সবগুলো ব্যাংক ডিটেইলস চাইলেন। মামুন, তার ব্রিফকেস থেকে কাগজ বের করলেন। রতন টাটা কাগজটা নিয়ে জানালেন, সি ইউ সুন’। বৈঠক থেকে বেরিয়ে যাবার সময় তারেক বলল প্রথম টুকু ক্লিয়ার হবার পরই এমওইউ সাইন হবে। রতন টাটা করমর্দনের হাত বাড়িয়ে বললেন ‘অফ কোর্স’।
তিনজনকে বিদায় দিয়ে, বৈঠকের কনফিডেনসিয়াল রিপোর্ট তৈরি করলেন রতন টাটা। ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে পাঠানো হলো গোপন নোট। আর এই নোট যেদিন দিল্লিতে পাঠানো হলো, সেদিনই টাটা আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়ে বাংলাদেশ প্রকল্প বাতিল ঘোষণা করলেন। রতন টাটার এই নোট শেষ পর্যন্ত ড. মনমোহন সিং পর্যন্ত গিয়েছিল।
চোর তারেকের পিতা জিয়া সম্পর্কে যতই শুনবেন ততই ভাববেন এই ছোটো জিবনে মানুষ এতো বড় বড় পাপ করে কিভাবে? সেই পাপেরই কিছু তুলে ধরবো আজ । জিয়াউর রহমানকে সেনা প্রধান বানায় বঙ্গবন্ধু, খুনি ফারুক এবং রশীদ । জিয়া সেই সেনা প্রধান থেকেই রাষ্ট্রপতির পদ দখল করে এবং সেনাবাহিনীর প্রধান ও থেকে যায় । কিন্তু ওর ভয় বরাবরই থাকে ফারুক রশীদ এর উপর । ক্ষমতা পুরোপুরি কুক্ষীগত করতে এবং নিজের অজানা ভয়কে তাড়াতে জিয়া ফারুক ও রশীদ কে কর্নেল বানিয়ে দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেয়। এতে ক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে এই দুই খুনি । বিদেশে থেকেই ওরা প্লান করে জিয়াকে উতখাত করার, সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ফারুক ও রশীদ বাংলাদেশে গোপনে চলে আসে। রশিদ বিমানবন্দরেই ধরা পরে যায়, কিন্তু ফারুক পালিয়ে নিজের ব্রিগেড এ পৌঁছতে সক্ষম হয়।
রশীদকে জিয়া পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হাউস এ ডিনারে নিমন্ত্রণ করে । অনেক বুঝিয়ে শুনিয়ে প্রলোভন দেখিয়ে, ক্ষমতার লোভ দেয়ার অঙ্গীকার করে আবারও বিদেশ পাঠিয়ে দেয় ।
ফারুক নিজের ব্রিগেডে ফিরে গিয়ে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেই প্রেসিডেন্ট ভবনের দিকে মার্চ শুরু করে, চতুর জিয়া ফারুককে বুঝানোর জন্য তার স্ত্রী, পিতাকে হেলিকপ্টার এ করে বিদ্রোহ স্থানে পাঠায়। ওরা ফারুকের মত পালাতে সক্ষম হয় এবং সেদিনই হেলিকপ্টার যোগে ঢাকায় এনে ওকে বিদেশ পাঠিয়ে দেয়া হয়। কিন্তূ জিয়াউর রহমানের রোষানলে পরে ফারুকের ডাকে বিদ্রোহে অংশ নেয়া হাজার হাজার সৈনিকরা। কেংগারু আদালতের মাধ্যমে শয়ে শয়ে সৈনিকদের ফাসিতে ঝুলায় জিয়া। ওই আদালতে এক সৈনিক এভাবেই আত্মপক্ষ সমর্পণ করে, ” আমি চিতকার চেচামেচি শুনে ঘুম থেকে লাফিয়ে উঠি, দেশে আবার যুদ্ধ লেগেছে মনে করে সেই অবস্থায়ই দৌড়ে অস্ত্রগারের দিকে ছুটে যাই, অস্ত্র নিয়ে রাস্তায় নামলে শুনি আমাদের ব্রিগেড, প্রেসিডেন্ট এর বিরোদ্ধে বিদ্রোহ করেছে । সাথে সাথেই আমি আমার অস্ত্র ফেলে দেই, রাষ্ট্রপতির প্রতি আনুগত্ত থাকি ‘ বিচারে ওই সৈনিক কে মৃত্যু না হউয়া পর্যন্ত ফাসির দড়িতে ঝুলিয়ে রাখার রায় হয় এবং ফাসি দিয়ে হত্যাও করা হয়! এভাবেই হাজার হাজার সৈনিকদের খুন করে জিয়াউর রহমান এবং কলঙ্কিত করে স্বাধীন বাংলাদেশকে ।
সবার মতো আমারও প্রশ্ন জিয়া কেন ফারুক রশীদ কে সেদিন ছেড়ে দিয়েছিল? এর উত্তর কৃতজ্ঞতা! ফারুক রশীদরা বঙ্গবন্ধুকে খুন করেছিল, জিয়াকে সেনা প্রধান বানিয়েছিল এবং রাষ্ট্রপতি হতে সাহায্য করেছিল। খুনি চিনেনা ধর্মের বানী কিন্তু পক্ষ নেয় অন্য খুনীর ।
তাই জিয়া সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকে ফারুক রশীদের প্রতি, অর্থবান করে তাদের এবং খালেদা পরে ওই রশীদ কে পুরস্কার স্বরূপ এমপি বানায়।
মীরজাফরের থেকে নিকৃষ্ট চরিত্র জিয়ার কাহিনী শুনার পর তার প্রতি শ্রদ্ধা আপনাদের থাকতে পারে কি বলেন ??? আমরা বাঙালি, ৭১ এর চেতনা যারা বহন করে ভালবাসে এবং বুকে ও মনে লালন-পালন করে তাদের কারো থাকা সম্ভব! এই জিয়া পরিবারকে সম্মান ও ভালবাসা ??
জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
জয়তু দেশরতœ শেখ হাসিনা ।
লেখক: আয়ারল্যান্ড আওয়ামীলীগ সভাপতি (ইকবাল আহমেদ লিটন )।